প্রতি সপ্তাহে গা ছমছমে কাহিনি নিয়ে আসে রেডিও মির্চি। কখনও অলৌকিক, কখনও আবার রহস্য রোমাঞ্চে ভরা সানডে সাসপেন্স আট থেকে আশির বড়ই পছন্দের। ২০০৯ সালে শুরু হওয়া ওই সিরিজের ১৩ বছর সম্পন্ন হল। শুরুটা কেমন ছিল? কখন কী ভাবে জন্ম হয়েছিল Sunday Suspense-এর? রেডিও মির্চির ১৯তম জন্মদিনে সেই কাহিনী বললেন দীপ...
২০০৯ সালের ২৮ জুন, রেডিও মির্চিতে শুরু হয়েছিল রোমহর্ষক এক অডিয়ো সিরিজ- সানডে সাসপেন্স।
কিন্তু, হঠাৎ এই ধরনের রহস্য রোমাঞ্চ সিরিজ শুরুর ভাবনা কেন?
উত্তর দিলেন সানডে সাসপেন্সের বর্তমান ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর দীপাঞ্জন ঘোষ ওরফে দীপ।
২০০৯ সালের ২৮ জুন। রেডিও মির্চিতে শুরু হয়েছিল রোমহর্ষক এক অডিয়ো সিরিজ- সানডে সাসপেন্স। শ্রোতাদের মনে দাগ কেটেছিল সিরিজটি। এরপর পায়ে পায়ে ১৩ বছর পথচলা। Satyajit Ray -এর সেপ্টোপাসের খিদে, ভূতো, গগন চৌধুরীর স্টুডিও, বঙ্কুবাবুর বন্ধু, ব্রাউন সাহেবের বাড়ি, অনাথ বাবুর ভয়, নীল আতঙ্ক, রতনবাবুর সেই লোকটা, ফ্রিটজ, ফার্স্ট ক্লাস কামরার মতো একাধিক গল্প দিয়েই যাত্রাটা শুরু হয়েছিল। কিন্তু, হঠাৎ এই ধরনের রহস্য রোমাঞ্চ সিরিজ শুরুর ভাবনা কেন? উত্তর দিলেন সানডে সাসপেন্সের বর্তমান ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর দীপাঞ্জন ঘোষ ওরফে দীপ। ঘটনাচক্রে Sunday Suspense এর প্রথম গল্পটি তিনিই পাঠ করেছিলেন।
এই সময় ডিজিটাল -কে দীপ বলেন, “সানডে সাসপেন্সের শুরুটা একটা CSR ক্যাম্পেইনের মধ্যে দিয়ে হয়েছিল। যেখানে ব্লাইন্ড স্কুলের জন্য আমরা একটা উইকলি অডিও ম্যাগাজিন বানাতাম। সেটা ম্যাগাজিনের ফরম্যাটেই বানাতাম। অর্থাৎ এর মধ্যে হার্ড নিউজ থাকত। এন্টারটেইনমেন্টের কিছু লাইট স্টোরি থাকত। স্পোর্টস থাকত। অন্য অনেক ধরনের কনটেন্টও থাকত। প্রত্যেক RJ -কে বলা হয়েছিল, 'তোমরা একটা করে সেকশন করবে।"
স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে তাঁর সংযোজন, "স্পোর্টস আমার মাথায় ঢোকে না। নিউজও খুব বোরিং লাগে। ওসব পারব না জানিয়ে দিয়েছিলাম। তখন আমাকে প্রশ্ন করা হল যে আমি কী করতে চাইছি? আমি বলেছিলাম, গল্প পড়ব। ফেলুদা বা শঙ্কু পড়াটা খুব চাপের ছিল। ফলে ওই ঝুঁকিটা নিইনি। কিন্তু, সত্যজিৎ রায়ের লেখা একাধিক ভয়ের গল্প রয়েছে। এক ডজনের সিরিজে বেরত। সর্বোপরি সেগুলো ছোট গল্প। আমি সেগুলো পড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। প্রথমে দুটো গল্প, দুটো ম্যাগাজিনের জন্য রেকর্ড করেছিলাম। লোডশেডিং এবং টেলিফোন।"
বর্তমান আর অতীতের তুলনা টেনে তিনি বলেন, "এখন সানডে সাসপেন্সের যে বিরাট প্রোডাকশন, সেটা তখন ছিল না। একেবারে বেসিক ছিল। একজনই গল্প পড়ত। অর্থাৎ আমিই সবটা করতাম। যাই হোক সেটা সকলের ভালো লেগে যায়। কাজেই এই শোটি অন এয়ার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সানডে সাসপেন্সের প্রথম গল্পও আমারই পড়া। সেপ্টোপাসের ক্ষিদে। তবে এখন ওই গল্পটা শুনলে খুব খারাপ লাগে। এই জন্য নিজের পুরনো শো শুনি না। খালি ভুলগুলো কানে আসে।"
২০০৯ সালের ২৮ জুন, রেডিও মির্চিতে শুরু হয়েছিল রোমহর্ষক এক অডিয়ো সিরিজ- সানডে সাসপেন্স।
কিন্তু, হঠাৎ এই ধরনের রহস্য রোমাঞ্চ সিরিজ শুরুর ভাবনা কেন?
উত্তর দিলেন সানডে সাসপেন্সের বর্তমান ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর দীপাঞ্জন ঘোষ ওরফে দীপ।
২০০৯ সালের ২৮ জুন। রেডিও মির্চিতে শুরু হয়েছিল রোমহর্ষক এক অডিয়ো সিরিজ- সানডে সাসপেন্স। শ্রোতাদের মনে দাগ কেটেছিল সিরিজটি। এরপর পায়ে পায়ে ১৩ বছর পথচলা। Satyajit Ray -এর সেপ্টোপাসের খিদে, ভূতো, গগন চৌধুরীর স্টুডিও, বঙ্কুবাবুর বন্ধু, ব্রাউন সাহেবের বাড়ি, অনাথ বাবুর ভয়, নীল আতঙ্ক, রতনবাবুর সেই লোকটা, ফ্রিটজ, ফার্স্ট ক্লাস কামরার মতো একাধিক গল্প দিয়েই যাত্রাটা শুরু হয়েছিল। কিন্তু, হঠাৎ এই ধরনের রহস্য রোমাঞ্চ সিরিজ শুরুর ভাবনা কেন? উত্তর দিলেন সানডে সাসপেন্সের বর্তমান ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর দীপাঞ্জন ঘোষ ওরফে দীপ। ঘটনাচক্রে Sunday Suspense এর প্রথম গল্পটি তিনিই পাঠ করেছিলেন।
এই সময় ডিজিটাল -কে দীপ বলেন, “সানডে সাসপেন্সের শুরুটা একটা CSR ক্যাম্পেইনের মধ্যে দিয়ে হয়েছিল। যেখানে ব্লাইন্ড স্কুলের জন্য আমরা একটা উইকলি অডিও ম্যাগাজিন বানাতাম। সেটা ম্যাগাজিনের ফরম্যাটেই বানাতাম। অর্থাৎ এর মধ্যে হার্ড নিউজ থাকত। এন্টারটেইনমেন্টের কিছু লাইট স্টোরি থাকত। স্পোর্টস থাকত। অন্য অনেক ধরনের কনটেন্টও থাকত। প্রত্যেক RJ -কে বলা হয়েছিল, 'তোমরা একটা করে সেকশন করবে।"
স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে তাঁর সংযোজন, "স্পোর্টস আমার মাথায় ঢোকে না। নিউজও খুব বোরিং লাগে। ওসব পারব না জানিয়ে দিয়েছিলাম। তখন আমাকে প্রশ্ন করা হল যে আমি কী করতে চাইছি? আমি বলেছিলাম, গল্প পড়ব। ফেলুদা বা শঙ্কু পড়াটা খুব চাপের ছিল। ফলে ওই ঝুঁকিটা নিইনি। কিন্তু, সত্যজিৎ রায়ের লেখা একাধিক ভয়ের গল্প রয়েছে। এক ডজনের সিরিজে বেরত। সর্বোপরি সেগুলো ছোট গল্প। আমি সেগুলো পড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। প্রথমে দুটো গল্প, দুটো ম্যাগাজিনের জন্য রেকর্ড করেছিলাম। লোডশেডিং এবং টেলিফোন।"
বর্তমান আর অতীতের তুলনা টেনে তিনি বলেন, "এখন সানডে সাসপেন্সের যে বিরাট প্রোডাকশন, সেটা তখন ছিল না। একেবারে বেসিক ছিল। একজনই গল্প পড়ত। অর্থাৎ আমিই সবটা করতাম। যাই হোক সেটা সকলের ভালো লেগে যায়। কাজেই এই শোটি অন এয়ার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সানডে সাসপেন্সের প্রথম গল্পও আমারই পড়া। সেপ্টোপাসের ক্ষিদে। তবে এখন ওই গল্পটা শুনলে খুব খারাপ লাগে। এই জন্য নিজের পুরনো শো শুনি না। খালি ভুলগুলো কানে আসে।"
إرسال تعليق