-রেডিও শহর ডেস্ক
ভারতের ঝাড়খন্ড লোহাড়ডাগা বান্দা গ্রামে ঘটে গেলো এক অন্যরকম বিবাহের ঘটনা আর এ ঘটনার রচয়িতা যিনি! তিনি হলেন সন্দীপ পাল....
বিস্তারিত
সন্দীপ পাল পূর্বে বিবাহিত ছিলেন এবং তার একটি সন্তানও রয়েছে, তবে গত বছর সন্দীপ পাল তার এক বন্ধুর সাথে পশ্চিমবঙ্গের একটি ইট ভাটায় কাজ নেন এবং তিনি তার ঝাড়খন্ডে রেখে আসা পরিবারকে প্রতি সপ্তাহে ঠিকঠাক মত টাকা কড়ি পাঠাতেন এভাবেই চলছিলো সন্দীপের দিনকাল!
হঠাৎ ঐ ইটভাটার কাজে নতূন এক তরুনী কাজ করতে আসে ( সন্দীপের দ্বিতীয় স্ত্রী ) সাথী কুমারী
এবং এক সাথে কাজ করাতে সাথী কুমারীর সাথে সন্দীপ পালের ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং এক সময় এ সম্পর্ক ভালোবাসায় রুপ নিতে থাকে, কিছুদিন পর সন্দীপকে সাথী কুমারী বিয়ের জন্য চাপ দিতে! আর সেখানেই বাধে বিপত্তি! আর বিপত্তি বাধবেই বা-না কেনো? সন্দীপ তো সাথী কুমারীকে সম্পর্কের আগে পড়ে বলেনি যে! তার স্ত্রী সন্তান আছে তার তিন বছরের সংসার! সাথী কুমারীর বিয়ের চাপে সন্দীপ পাল সাথীকে তার সব কিছু খুলে বলেন এবং সাথী কুমারী স্বতিনের সাথে গাটছড়া বাধতে রাজিও হয়ে যান। তারপর! সন্দীপ সরাসরি মন্দিরে যেয়ে সাথী কুমারীর সিধিতে সিধুর তুলে দিয়ে স্ত্রীর মর্যাদা দিয়ে সাথীকে নিয়ে ফিরে আসেন নিজ গ্রাম ঝাড়খন্ডতে এবং নতুন বউকে ঘরে তোলার জন্য বড় স্ত্রী কুসুমকে বোঝানোর চেস্টা করে ব্যার্থ হন!এরপর সন্দীপ পাল বিষয়টি তার প্রতিবেশী এবং গ্রাম প্রধানকে জানাল! সকলের মধ্যস্ততায় সমাধান করা হয় তবে বিপত্তি বাধে রাত্রি বেলায় ( বাসর লগ্নে ) বড় স্ত্রী কুসুম বলেন! আমি যখন বলবো তখনই তুমি ওর কাছে যেতে পারবে এর আগে নয়! ওদিকে নতুন বউ বাসর ঘরে একা একা বসে! রাত যখন গভীর হয় এবং কুসুম যখন ঘুমিয়ে পড়ে তখন সন্দীপ সাথীর রুমে প্রবেশ করে এবং সন্দীপ ও সাথী কুমারী কথা বলার এক ফাকে বড় স্ত্রী কুসুম তাদের রুমে চলে এসে স্বামী সন্দীপকে শড় থাপ্পড় মারেন এবং সন্দীপও তার স্ত্রীকে চড় থাপ্প মারেন এক সময় গোটা বাড়িতে রাত বি রাতে চেল্লামিল্লি শুরু হয়ে গেলে প্রতিবেশীরা এসে তাদের সামলে নেন।
প্রিয় পাঠক
দু বিয়ে সংক্রান্ত কোনো মতামত থাকলে নিচের কনেন্টস অপশনে গিয়ে লিখুন আপনাদের মতামত আমাদের কাছে অতিব গুরুত্বপূর্ণ।
ডেস্ক রিপোর্ট
إرسال تعليق