(ছবিঃ করোনা ভাইরাস)
এক সূত্র থেকে জানা যায় , বাংলাদেশে এ করোনা ভাইরাস এর ভারতীয় ধরন বি.১. ৬১৭.২ পাওয়া গেছে । ইনস্টিটিউট ফর ডেভেলপিং হেলথ সায়েন্স অ্যান্ড হেলথ ইনিশিয়েটিভ এটি জানান । সুত্রে আরো বলা হয়েছে যে নমুনায় করোনার ভারতীয় ধরন পাওয়া গিয়েছে সেই নমুনাটি গত ২৯ এপ্রিল এর নমুনা ছিলো। তবে একটা ব্যাপার হলো করোনার ভারতীয় যে ধরনা পাওয়া গিয়েছে বাংলাদেশ এ সেটাতে মিউটেশন নেই। যদি থাকতো তাহলো ভয়ংকর খারাপ হতে পারতো অবস্থা এবং কেড়ে নিতে পারতো শত শত প্রাণ ।
অবশেষে যে ভয়টা বাংলাদেশ এর জন্য গত কয়েক সপ্তাহ জুড়ে ছিলো সেই ভয়টাই কাল হয়ে দাড়ালো । গেলো কয়েক সপ্তাহ ধরেই সবাইকে সাবধান করা হয়েছিলো যেন সাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মেনে চলা হয় কারণ ভারতীয় করোনা ভাইরাসের ধরন যেকোন সময় হানা দিতে পারে পার্শবর্তী দেশ বাংলাদেশে । অবশেষে সেই ভয়টাই সত্য হলো বাংলাদেশে অবশেষে করোনা ভাইরাস এর B117 ভারতীয় একটি ধরন পাওয়া গেছে । রোগতত্ত বিভাগ গবেষোনা করে এটি পেয়েছে ।
(ছবিঃ ইন্ডিয়ার চিতায় ঠায় পাওয়া যাচ্ছেনা করোনা আক্রান্ত মৃত ব্যাক্তির)
এক সূত্র থেকে জানা যায় , বাংলাদেশে এ করোনা ভাইরাস এর ভারতীয় ধরন বি.১. ৬১৭.২ পাওয়া গেছে । ইনস্টিটিউট ফর ডেভেলপিং হেলথ সায়েন্স অ্যান্ড হেলথ ইনিশিয়েটিভ এটি জানান । সুত্রে আরো বলা হয়েছে যে নমুনায় করোনার ভারতীয় ধরন পাওয়া গিয়েছে সেই নমুনাটি গত ২৯ এপ্রিল এর নমুনা ছিলো। তবে একটা ব্যাপার হলো করোনার ভারতীয় যে ধরনা পাওয়া গিয়েছে বাংলাদেশ এ সেটাতে মিউটেশন নেই। যদি থাকতো তাহলো ভয়ংকর খারাপ হতে পারতো অবস্থা এবং কেড়ে নিতে পারতো শত শত প্রাণ ।
অনুজীববিজ্ঞানী সেজুতী সাহার নেতৃত্যেই দেশে করোনাভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্সিং করা হয় । সেজুতী সাহা বলেন, ইন্ডিয়া থেকে ফিরে আসা কেউ একজন এই ভাইরাস বহন করে নিয়ে এসেছেন । এবং তার শরীর থেকেই ইন্ডিয়ায়ন এই ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গেছে । তাই সবাইকে খুব বেশী কনসার্ন থাকতে হবে এই ভাইরাস এর জন্য এবং সঠিক ভাবে কোরেনটাইন দিতে হবে । সবাইকে খুব সাবধান থাকতে হবে ।
আবিদঃ মহসীন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন